ব্রাইট সোর্স একটি প্রতিষ্ঠিত বিদ্যুৎ উৎপাদন প্রতিষ্ঠান। তাদের নতুন একটি প্রজেক্টে গুগলও অংশিদার হতে যাচ্ছে। বিশ্বের সবচেয়ে বড় সৌর বিদ্যুৎ কেন্দ্রে গুগলের অংশিদারিত্ব তাদেরকের আরেকটা নতুন পথের যাত্রাই নিশ্চিত করছে। বিখ্যাত বিদ্যুৎ উৎপাদন প্রতিষ্ঠান ব্রাইট সোর্স এনার্জির সাথে তারা কাজ করবে।
বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্রে অনেক বড় বড় প্রতিষ্ঠান (যেমন-বিপি, সেভরন ) বিভিন্ন সময়ে বিনিয়োগ করেছে। গুগল এর আগেও জার্মানের বিদ্যুৎ কেন্দ্রে ৫ মিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করেছিল। আমেরিকার এই প্রোজেক্টে ১৬৮ মিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করবে।
এ বেপারে গুগলের সবুজায়ন বিভাগের প্রধান রিক নিডহ্যাম জানান,
We hope that investing in Ivanpah spurs continued development and deployment of this promising technology
তার মতে গুগরের মতো অনেকেরই নবায়নযোগ্য শক্তির প্রযুক্তিতে বিনিয়োগে এগিয়ে আসা উচিৎ।
সার্চ ইঞ্জিন থেকে উঠে আসা গুগল একটু ভিন্ন দিকেই বিনিয়োগ করছে। আপনি কি মনে করেন ভবিষ্যতে গুগল তথ্য প্রযুক্তি থেকে বিভিন্ন খাতে বিনিয়োগ করে ভিন্ন ধরনের একটি প্রতিষ্ঠানে রুপান্তরিত হবে? অনেকে অবশ্য এরকমই ভাবছে।
এক সময় হয়তো সৌর বিদ্যুতই হবে বিদ্যুৎ এর প্রধান উৎস। এখন থেকেই এর প্রতি জোর দেয়া উচিত যে কোন দেশের সরকারের। অনেক দেশে সূর্য তেমন দেখা যায় না। তবে বাংলাদেশে বলতে গেলে ১১ মাসই সূর্যের আলো থাকে। সমস্যা হলো এর কম্পোনেন্টগুলোর দাম অনেক বেশি।
আমাদের দেশের বিদ্যুতের যত ঘাটতি আছে তা যতি পুরোপুরি মিটার ব্যবস্থা করতে হয় তবে তার একমাত্র মাধ্যম হচ্ছে এই সৌরবিদ্যুৎ উৎপন্ন করা। যদিও এর প্রডাকশন খরচ অনেক বেশি। তারপরও আসতে আসতে এই প্রযুক্তিকে দেশের মঙ্গলের জন্য স্থাপন করা দরকার। 🙂
আমােদর এ গরীব বাংলােদেেশ িবিনেয়াগ করলে ভাল হত।
গুগলের এ সব উদ্দেগ খুব ভালো লাগে। তারা গবেশনায় ও অনেক অর্থ বিনিয়োগ করে, যার ফলেই আমরা দিন দিন নতুন প্রযুক্তির সাথে পরিচিত হতে পারি। ধন্যবাদ মাহবুব ভাই খবরটি আমদের সাথে শেয়ার করার জন্য