নিজের একটি সাবমেরিনে করে সমুদ্রের তলদেশ থেকে ঘুরে আসতে পারলে কেমন হোত? নিশ্চয়ই মন্দ হোত না। তবে সাবমেরিনের দাম একদিকে যেমন আকাশছোঁয়া তেমনি এটি সহজলভ্যও নয়। আর তাই সমূদ্রের তল থেকে ঘুরে আসার স্বপ্নও মাঠে মারা যায়। তবে, সম্প্রতি এক ধরনের সেমি সাবমার্সিবল তৈরি করা হয়েছে, যেটিতে চড়ে দুধের স্বাদ ঘোলে মেটাতে পারেন।
এটিকে সেমি সাবমেরিন বলা হয় কেন? কারন এটি পুরোপুরি পানিতে ডুবে যাবে না। এটি দেখতে অনেকটা Pontoon বোট এর মত এবং মাঝামাঝি অংশে নিচের দিকে একটি পানি নিরোধক সচ্ছ কম্পার্টমেন্ট থাকবে। সেখানে বসে সমুদ্রের নিচের জগৎ উপভোগ করা যাবে সহজেই।
আপনি হয়তো বলতে পারেন স্কুবা ডাইভিং অথবা স্নোরকেল এর কথা। তবে যারা একদমই সাতার জানে না, তাদের কি হবে?। আর এটির ভিতরে আপনি থাকতে পারেন পুরোপুরি নিরাপদ। অগভীর পানিতে বিভিন্ন কোরাল রীফ ঘুরে আসতে এর জুড়ি মেলা ভার। চলুন এর কিছু ছবি দেখা যাক…
দক্ষিন কোরিয়ার তৈরি এই সেমি সাবমেরিন ব্যাটারিতে চলে আর তাই এটি পরিবেশ বান্ধব। এক বারের চার্জে প্রায় ৮ ঘন্টা চলতে পারে। বাণিজ্যিকভাবে এরকম প্রচুর সাবমেরিন তৈরির পরিকল্পনা রয়েছে তাদের। বিভিন্ন রিজর্ট এর মালিকরা এবং ব্যাক্তিগত জেটির মালিকরা এগুলোর প্রতি বেশি আগ্রহী হবেন বলে তারা আশা করছেন।
একটা কিনে পেলব।দাম কত ভাইয়া।ধন্যবাদ
সুন্দর
দেখি, একটা কিনতে হবে …………:lol:
খুবই ভালো সংবাদ। আমার মনে হয় বাংলাদেশী কিছু ব্যাবসায়ী এই গুলো কিনে এনে ভাড়া দিবে 😛 । তখন আমরা ও দুধের স্বাদ ঘোল এ মিটাবো 😉 । তবে আফসোস বাংলাদেশের বেশিরভাগ নদী বা খালের পানি অপরিস্কার তাতে পানির নিচে দেখার সম্ভবনা কম 😛 । তবে পাওয়ার ফুল ওয়াটার প্রুফ ফ্ল্যাড লাইট থাকলে অবশ্য দেখা যাইতে পারে 😉 । পোষ্ট টি শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
রলিন ভাইয়ের সাথে একমত।
এবং ইমতিয়াজ ভাইকেও অনেক ধন্যবাদ, সুন্দর একটি পোস্ট এর জন্য।
কক্সবাজারে ব্যবহার করা যেতে পারে।
অসাধারণ পোস্ট।