বাদুড় জন্মান্ধ। শব্দের প্রতিধ্বনির মাধমে চলা ফেরা করে। শব্দের গতি প্রতি সেকেন্ডে সাধারন তাপমাত্রা (২০ ডিগ্রি) ও চাপে ৩৪৩ মিটার। বাদুড় নিজের পাখায় শব্দ করে এবং সেই শব্দ কত সময় পড়ে ফিরে আসে তার উপর ভিত্তিকরে সামনের বস্তু সম্পর্কে নিশ্চত হয়। অনেক সময় দেখা যায় কোন বিদ্যুতের তারের ধাক্কা খেয়ে বাদুড় মারা গেছে। বিদ্যুতের তার সরু হওয়ায় এটিতে শব্দ বাধা প্রাপ্ত হয় না এবং বাদুড় বুঝতেও পারে না। আর তাই মৃত্যু বরণ করে।
অন্ধকারে অপেক্ষাকৃত সঠিকভাবে চলতে পারে
বেশ কিছু বাদুড় অবশ্য চোখে কিছু কিছু দেখতে পায়। তবে তারাও শব্দ তরঙ্গের সাহায্যে চলাফেরা করে। একদল পরীক্ষক পরীক্ষা করে দেখতে পায় যে, অন্ধকারাচ্ছন্ন পরিবেশে বাদুড় সূক্ষভাবে চলাফেরা করতে পারে।
বেশ কিছু বাদুড়কে বিভিন্ন আলোর পরিবেশে লক্ষ্যবস্তুতে পাঠানোর সময় দেখতে পান যে (যে সব বাদুড় চোখে দেখে তারা) উজ্জল আলোতে লক্ষ্যবস্তু সম্পর্কে সঠিক ধারনা লাভ করতে পারেনি এবং লক্ষ্যবস্তুতে যাওয়ার আগে অনেকেই পড়ে যায়। মৃদু আলোতে সঠিকভাবে চলতে পেরেছে।
নেশাগ্রস্ত আবস্থায় সঠিকভাবে চলতে পারে
বাদুড়ের আরও একটা মজার বেপার আছে। ২০০৯ সালে এপ্রিল মাসে সালিভা ও তার সহযোগিরা ছয় প্রজাতির ১০৬ ছয়টি বাদুড়ের উপর পরীক্ষা চালান। এদেরকে এলকোহল খাওয়ানো পর উড়তে দিলে তারা স্বাভাবিকের চেয়ে সঠিকভাবে পৌছে যায় লক্ষ্যবস্তুতে। আরও বিস্তারিত জানতে এখানে দেখুন
অনেক সময় রাতে বাসায় বাদুড় ঢুকে পড়ে। এরপর লাইটের আলোয় দিশেহারা হয়ে যায় এবং উল্টোপাল্টা উড়াউড়ি করে ফ্যানের সঙ্গে বাড়ি খায়। এর কারনটা এতদিনে জানতে পারলাম।
ইমতিয়াজ ভাই …. আপনার বাসাতে বাদুড় নাকি চামচিকা আসে !!!!!!!
একই জিনিসতো। আকারে একটু ছোট 🙂
😉
চমৎকার লিখেছেন। জানা আর অজানার মিশেলে ভালো হয়েছে।
@ মাহাবুব ভাই ভালোই হয়েছে,
@ এডমিন, বানানের দিকে খেয়াল করা উচিত, মডারেশানের পর ভুল হওয়াটা দূঃখজনক