নিত্যদিনের সকল প্রয়োজনের মতো ই-মেইল এখন আমাদের সাথে জড়িয়ে গেছে সকল ক্ষেত্রেই। দৈনন্দিন জীবনে, অফিসের কাজে, পড়ালেখাসহ সকল ক্ষেত্রে ইলেকট্রনিক মেইল অর্থাৎ ই-মেইল এর প্রয়োজন অপরিহার্য।
এই ই-মেইলের আবিষ্কারক রে টমলিনসন হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে গত শনিবার মারা যান। তাঁর বয়স হয়েছিল ৭৪ বছর। বিবিসি থেকে প্রাপ্ত তথ্য মতে।
রে মূলত ছিলেন একজন কম্পিউটার প্রোগ্রামার। ১৯৭১ সালে তিনি এক নেটওয়ার্ক থেকে অন্য নেটওয়ার্কে ই-মেইল পাঠানোর পরিকল্পনা করেন।
ই-মইেল অ্যাড্রসেে আমরা যে ‘অ্যাট’ (@) চিহ্নটি ব্যবহার করি সেটিও এই মার্কিন কম্পউিটার প্রোগ্রামারের মস্তিষ্কপ্রসূত। প্রযুক্তিক্ষেত্রে রীতিমতো এক বৈপ্লবিক পরিবর্তন এনে দিয়েছিলেন তিনি।
বিশ্বের প্রথম ই-মেইলটিও পাঠয়িছেলিনে স্বয়ং রে। যুক্তরাষ্ট্রের বোস্টনের ‘বোল্ট, বেরানেক অ্যান্ড হিউম্যান’ কোম্পানতিে র্কমরত থাকা অবস্থায় এই ই-মেইলটি পাঠান তিনি।
অবশ্য তাতে ঠিক কী লেখা ছিল, তা নিয়ে কখনই মুখ খোলনেনি তিনি।
২০১২ সালে রে টমলিনসনকে তাঁর কাজের স্বীকৃতিস্বরূপ ‘ইন্টারনেট হল অব ফেম’-এ অর্ন্তভুক্ত করা হয়।