গ্রাফিক্স কার্ড নিয়ে নতুন করে কিছুই বলার নেই। এটি কি এবং কেন ব্যবহার করা হয়, তা আমরা সবাই জানি। কিন্তু পুরাতন জিনিষ কে আবার নতুন করে জানার মধ্যেও কোন মানা নেই। আর এ জন্যই আমি আমার আজকের পোস্টটিতে গ্রাফিক্স কার্ড নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব।
গ্রাফিক্স কার্ড কে অনেকে আমরা , ভিডিও কার্ড, ভিডিও অ্যাডাপ্টার, গ্রাফিক্স এক্সেলেরেটর কার্ড, ডিসপ্লে অ্যাডাপ্টার ইত্যাদি নামে চিনি। এর কাজ , আমাদের কম্পিউটারের জন্য আউট পুট ইমেজ তৈরী করা। আর বর্তমানে বাজারে যে সমস্ত গ্রাফিক্স কার্ড আছে, তাতে আরো বার্তি হিসেবে আছে, 3D সেন্স, ভিডিও ক্যাপচার, TV টিউনার, MPEG-2/MPEG-4 ডিকোডিং, TV Out সহ অনেক অনেক ফিচারস।আর এরি সাথে গেমিং পার্ফরমেন্স এর কথা না হয় বাদ দিলাম।
১৯৮১ সালে, আইবিএম প্রথম গ্রাফিক্স কার্ড বাজারে নিয়ে আসে, যার নাম ছিল, Monochrome Display Adapter (MDA)। এই কার্ড টি কালো পর্দায় শুধু মাত্র সাদা অথবা সবুজ রঙ এর লিখা দেখাতে পারত। এখন কার দিনের একটি গ্রাফিক্স কার্ড এর মিনিমাম স্ট্যান্ডার্ড হচ্ছে Video Graphics Array(VGA) যা ২৫৬ টি রঙ দেখাতে পারে।আর যদি আপনি একটি উচ্চ ক্ষমতা সম্পন্য গ্রাফিক্স কার্ড এক কথা চিন্তা করেন, তবে তার স্ট্যান্ডার্ড হতে হবে, Quantum Extended Graphics Array (QXGA)যা কয়েক মিলিওন রঙ দেখানোর পাশাপাশি যার রেসুলেশন ২০৪০x১৫৩৬ পিক্সেল হতে হবে।
আগেকার দিনের মাদারবোর্ড এর মধ্যেই লো পার্ফরমেন্স গ্রাফিক্স অপশন থাকলেও বর্তমান হাই পার্ফরমেন্সের চাহিদার করনে তা আলাদা এক্সটেন্সন কার্ড হিসেবে বাজারে আসছে।
কম্পোনেন্টঃ
একটি গ্রাফিক্স কার্ড কে দেখলেই এর প্রধান কম্পোনেন্ট গুলো দেখা যায়,
- গ্রাফিক্স প্রসেসিং ইউনিট বা GPU
- ভিডিও বায়োস।
- ভিডিও মেমোরি।
- র্যাম ডিএসি বা রেন্ডম এক্সেস মেমোরি ডিজিটাল টু এনালগ কনভার্টার।
আসুন এই কম্পনেন্ট গুলো একটু বিশাদ ভাবে জেনে নেই।
গ্রাফিক্স প্রসেসিং ইউনিট বা GPU: আমাদের কম্পিউটার এর সিপিউ এর মতনই জিপিউ কাজ করে। শুধু মাত্র পার্থক্য এত টুকুই যে, আধুনিক গ্রাফিক্স প্রসেসিং ইউনিট কে স্পেশাল ভাবে কমপ্লেক্স ম্যাথমেটিক্স এবং জিওমেট্রিক ক্যালকুলেশন (গ্রাফিক্স রেন্ডারিং এর জন্য) কাজ করে থাকে।আধুনিক কিছু গ্রাফিক্স প্রসেসিং ইউনিট এ আমাদের সাধারন সিপিউ থেকে বেশি Transistor থাকে যা, গ্রাফিক্স প্রসেসিং ইউনিট কে সাধারন সিপিউ থেকে বেশি পাওয়ারফুল করেছে।
যেহেতু গ্রাফিক্স প্রসেসিং ইউনিট একটি গ্রাফিক্স প্রসেসর, তাই আমাদের কম্পিউটার এর প্রসেসর এর মতনই এটাও খুবি গরম হয়ে যায়। যার কারনে গ্রাফিক্স প্রসেসিং ইউনিট হিট সিঙ্ক এর নিচে থাকে।
ভিডিও বায়োসঃ ভিডিও বায়োস বা ফার্মওয়্যার, ভিডিও কার্ড এর যাবতীয় তথ্য, যেমন; মেমোরি টাইমিং, অপারেটিং স্পীড, গ্রাফিক্স প্রসেসরের কি পরিমান ভল্টেজ লাগবে, র্যাম এর পরিমান ইত্যাদি সংরক্ষন করে রাখে।ভিডিও কার্ড কিভাবে, কম্পিউটার এর অন্যান্য হার্ডওয়্যার এবং সফটওয়্যার এর সাথে যোগাযোগ করতে হবে, সে সমস্ত ইনফর্মেশন ও সংরক্ষন করে থাকে।
ভিডিও মেমোরি বা গ্রাফিক্স মেমোরিঃ বর্তমানে একটি গ্রাফিক্স কার্ড কোন ভাবেই ২৫৬ মেগাবাইট এর নিচে হবে, তা চিন্তাই করা যায় না। ২৫৬ মেগাবাইট গ্রাফিক্স মেমোরি তো মাদারবোর্ড এ বিল্টিন থাকে। আর আপনি যদি কোন কার্ড কেনেন তো আপনি সবার আগে ১ গিগাবাইটের টাই পছন্দ করবেন। এই মেমোরি চিপ গুলো অন্যান্য মেমোরি চিপের মতন না। এগুলো সাধারনত মাল্টি পোর্ট মেমোরি, যেমন; VRAM, WRAM, SGRAM ইত্যাদি হয়ে থাকে। ২০০৩ এর দিক থেকে এই মেমোরি টেকনোলজি তেও এসেছে পরিবর্তন, ২০০৩ এ প্রথম বারের মতন গ্রাফিক্স কার্ড এ ব্যবহার করা হয়, DDR টেকনোলজি। তার পরের বছর থেকেই নির্মাতারা DDR2, GDDR3, GDDR4 এবং GDDR5 টেকনোলজিতে গ্রাফিক্স কার্ড বাজারে ছাড়ছে। আধুনিক যুগের গ্রাফিক্স কার্ড এর মেমোরি ক্লক রেট সাধারনত ৪০০ মেগাহার্জ থেকে শুরু করে ৩.৮ গিগাহার্জ পর্যন্ত হয়।
র্যাম ডিএসি বা রেন্ডম এক্সেস মেমোরি ডিজিটাল টু এনালগ কনভার্টার(RAMDAC): আমাদের অনেকেরই কম্পিউটার এর সাথে এখনো আমরা সিআরটি (CRT) মনিটর ব্যবহার করে থাকি। আমাদের এই সিআরটি (CRT) মনিটর টি কিন্তু এনালগ সিগ্নালে চলে। কিন্তু গ্রাফিক্স কার্ড যেহেতু তার ডাটা ডিজিটাল সিগনাল এ প্রসেস করে, তাই সিআরটি (CRT) মনিটর এর সাথে এর যোগাযোগে যেন কোন সমস্যা না হয় তাই এই কনভার্টার টিকে ব্যবহার করা হয়। এলসিডি মনিটর এ এনালগ সিগনাল এর এ সমস্যা না থাকার কারনে, বর্তমান গ্রাফিক্স কার্ড থেকে এই RAMDAC চিপ টি এক প্রকার উঠেই যাচ্ছে।
পোর্টঃ
আসুন দেখি গ্রাফিক্স কার্ড এ ব্যবহার করা হয়, এমন পোর্ট গুলো দেখে নেই;
মাদারবোর্ড ইন্টারফেসঃ
বিভিন্ন সময়, গ্রাফিক্স কার্ড কে মাদারবোর্ড এ সংযুক্ত করার জন্য বিভিন্ন ধরনের স্লট বা ইন্টারফেস ব্যবহার করা হয়েছে। আসুন এবার জেনে নেই এই স্লট গুলোর কথা;
আইএসএ(ISA): প্রথম বাজারে আনে আইবিএম, ১৯৮১ সালে। এই স্লট টি ছিল, ৮ মেগাহার্জ স্পীড এর ৮-১৬ বিটের বাস ক্লক।
পিসিআই (PCI): ১৯৯৩ সালে আসা পিসিআই বা পেরিফেরাল কম্পোনেন্ট ইন্টারকানেক্ট আগের সমস্ত বাস কে রিপ্লেস করে। এই স্লট টি ছিল, ৩৩ মেগাহার্জ স্পীড এর ৩২ বিটের বাস ক্লক।
এজিপি(AGP): এজিপি বা এডভান্সড গ্রাফিক্স পোর্ট , প্রথম ব্যবহার হয় ১৯৯৭ সালে, শুধু মাত্র গ্রাফিক্সের জন্য আলাদা ভাবে ডিজাইন করা গ্রাফিক্স বাস। এই স্লট টি ছিল, ৬৬ মেগাহার্জ স্পীড এর ৩২ বিটের বাস ক্লক।
পিসিআই এক্সপ্রেস(PCI Express): ২০০৪ সালে প্রথম বের হয় এই স্লট টি একটি পয়েন্ট টু পয়েন্ট ইন্টারফেস। এজিপি(AGP) থেকে এর ডাটা ট্রান্সফার রেট দ্বিগুন।
কিভাবে বুঝবেন কোন গ্রাফিক্স কার্ড টি ভালো?
গ্রাফিক্স কার্ড এর সমস্ত কম্পোনেন্ট এবং অন্যান্য কিছু জিনিষ সরাসরি এর স্পীড এর উপর ইফেক্ট ফেলে। নিচে এগুলো দেয়া হলো;
- জিপিউ ক্লক স্পীড (মেগাহার্জ)
- মেমোরি বাস এর সাইজ।(বিটস)
- মেমোরি (মেগাবাইট / গিগাবাইট)
- মেমোরি ক্লক রেট(মেগাহার্জ)
- মেমোরি ব্যান্ডউইথ(গিগাবাইট পার সেকেন্ড)
- RAMDAC এর স্পীড(মেগাহার্জ)
তবে এখানে একটা বিষয় মনে রাখতে হবে, আমাদের কম্পিউটার এর অন্যান্য অংশ গুলোও কিন্তু গ্রাফিক্সের উপরে প্রভাব ফেলতে পারে।
পাওয়ার সাপ্লাইঃ আমার কম্পিউটার এর অন্যান্য হার্ডওয়্যার কে যখন ইলেক্ট্রিক ইফিশিয়েন্ট করে বানানো হচ্ছে তখন, শুধু মাত্র গ্রাফিক্স কার্ড এর জন্য দিতে হচ্ছে বিশাল পরিমান ইলেক্ট্রিসিটি। এই বিশাল পরিমান পাওয়ার এখনকার কিছু গ্রাফিক্স কার্ড এ সরাসরি দেওয়ারও ব্যবস্থা করতে হয়েছে। লক্ষ্য করলে দেখবেন, আধুনিক গ্রাফিক্স কার্ড এ ৬ অথবা ৮ পিন এর পাওয়ার কানেক্টর আছে। ৬ পিনের পাওয়ার কানেক্টর ৭৫ ওয়াট এবং ৮ পিনের পাওয়ার কানেক্টর ১৫০ ওয়াট পাওয়ার সাপ্লাই করে।
কুলিং টেকনোলজিঃ আমার আগের লিখা পাওয়ার সাপ্লাই অংশ টি পড়েই বুঝে গেছেন এই গ্রাফিক্স কার্ড, কি পরিমান গরম হয়। নিছের ছবিটি দেখুন, আরো ভালোভাবে বুঝে যাবেন;
হিট যে কোন মেশিনের জন্যি খারাপ। আমাদের কম্পিউটার হার্ডওয়্যার এর জন্য আরো বেশি খারাপ। তাই গ্রাফিক্স কার্ড কে ঠান্ডা রাখার জন্য সাধারনত হিট সিঙ্ক, হিট সিঙ্ক এবং ফ্যান ব্যবহার করা হয়। বর্তমানের কিছু গ্রাফিক্স কার্ড এ তো পারলে এয়ার কুলার বসিয়ে দেয়।
মোটামুটি এই ছিল আমার গ্রাফিক্স কার্ড নিয়ে লিখা। অনেক বড় হয়ে গেছে পোস্ট টি, এ জন্য আমি আন্তরিক ভাবে দুঃখিত। মন্তব্যের ঘরে গ্রাফিক্স কার্ড এবং আমার এই পোস্ট টির আলোচনা এবং সমালোচনার অপেক্ষাতে থাকলাম।
ধন্যবাদ।
রিয়াজ ভাইতো গ্রাফিক্স কার্ড এর কিছুই বাদ দিলেন না, এমনকি ডিমও ভেজে ফেলছেন 😀 দারুন একটি পোস্টের জন্য ধন্যবাদ।
ধন্যবাদ ইমতিয়াজ ভাই আপনাকেও। যান ডিম টা আপনাকেই দিব। 😆
হুম সেই রকম পোষ্টের জন্য সেই রকম ধন্যবাদ 🙂
আপনাকে ও অনেক ধন্যবাদ লাকি ভাই।
দুঃখ লাগতেছে কেন যে ল্যাপটপ ব্যবহার করি, ডেক্সটপ ব্যবহার করলে গ্রাফিক্স কার্ড দিয়া ডিম ভেজে খেতে পারতাম। সুন্দর পোস্ট।
আহা …… সোহেল ভাই , কি আর করবেন, গ্রাফিক্স কার্ড এ না হোক, এবার তাহলে রান্না ঘরে গিয়েই ডিম ভেজে খান … 🙁
এই রকম একটা পোস্ট অনেকদিন খুজতেছিলাম ধন্যবাদ আপনাকে। ভাই আপনার এই পোস্টে টিতে আমি একটি মন্তব্য করছিলাম দেখে আশা করি রিপ্লাই দিবেন। http://www.bigganprojukti.com/post-id/8504
আউয়াল ভাই, আপনাকে ও অনেক ধন্যবাদ।
অসাধারণ লিখেছেন…………. কোন কিছুই বাদ দেননি। অনেককিছু জানলাম এবং শিখলাম।
ডিম দেখেতো আমার ক্ষিদা পেয়ে গেছে…………………. 😉 😀 🙂 । এরকম একটা পোষ্ট করার জন্য ধন্যবাদ………
রহিম ভাই, ভালো লেগেছে জেনে আমার মনে হচ্ছে কষ্ট সার্থক। রাত ২ টা পর্যন্ত লিখে, সকাল বেলা তেই সাবমিট করে ছিলাম। 😆
অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।অনেক কিছু জানলাম।
সুদীপ্ত দা, আপনাকে ও অনেক ধন্যবাদ।
রিয়াজ ভাই!!!! বলা যায় আমি আপনার কঠিন পাঙ্খা (ফ্যান)। পোস্ট অত্যন্ত সুন্দর হয়েছে।
একটা প্রশ্ন ছিল, সেটা হল আমার intel DP55WB মাদারবোর্ডে দেয়া
Expansion capabilities • One PCI Express* 2.0 x 16 bus add-in card connector
• Two PCI Express 2.0 x 1 connectors
• One PCI Conventional bus connector
এখন আমি ১জিবি এক্সএফএক্স এনভিডিয়া জিফোর্স ৯৫০০জিটি ব্যবহার করছি। বাসায় অতিরিক্ত একটা এনভিডিয়া জিফোর্স ৯৮০০ জিটিএক্স আছে, সেটা কি ব্যবহার করতে পারব? অর্থাৎ একসাথে দুটোই কি ব্যবহার করা যাবে? SLI করে?
গৌরব ভাই, প্রশংসার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ। আমার যাদি আপনার মতন দুইটা গ্রাফিক্স কার্ড থাকত (৯৮০০ জিটি) ভাই রে আমি তাহলে সব কিছু ফাটায়ে ফেলতাম। হা হা হা … আমি আপনার দেয়া মডেল নাম্বার থেকে মাদারবোর্ড এর ছবিটা দেখলাম। মনে হয় সম্ভব না। তবে, আপনি একটু নেট এ খুজে দেখেন।
আরো একটা বিষয় SLI করতে হলে ভালো মানের পাওয়ার সাপ্লাই এর দরকার হয়। আপনার কম্পিউটার এর পাওয়ার সাপ্লাই এর কি অবস্তা ?
ভালো থাকবেন।
পাওয়ার সাপ্লাই আপাতত ক্যাসিং এর সাথে যেটা স্বাভাবিক ভাবে থাকে সেটাই ব্যবহার করছি। ৯৮০০ ব্যবহার করতে গেলে আলাদা পাওয়ার লাগে, কিন্তু প্রচুর পাওয়ার হাংগ্রি। যার কারনে ব্যবহার করতে পারছি না।
আপনার একই মডেলের দুটি কার্ড থাকতে হবে…ভিন্ন মডেল হলে সম্ভব না।
ভাই মেগাহার্জ,গিগাহার্জ এইগুলির হিসাব টা যদি একটু ক্লিয়ার করতেন। অর্থ্যাৎ কত মেগাহার্জ এ এক গিগাহার্জ এই রকম আর কি।
১ গিগাহার্জ = ১০০০ মেগাহার্জ
ধন্যবাদ সাইফুল ভাই ।
রিয়াজুল ভাই, এই বিষয়গুলি আমি কিচ্ছু বুঝি না।:-(
ইনশাল্লাহ, পরের গুলো আরও সহজ ভাবে লিখব…
পোস্টটা কঠিন হইসে ভাই…আরও লিখা চাই 🙂
ভালো লেগেছে জেনে আমি খুবি আনন্দিত। মাদারবোর্ড নিয়ে একটি লিখা লিখছি। শেষ হলেই পোস্ট করে দিব ইনশাল্লাহ।
খুব ভালো লাগলো……..
আপনাকে ধন্যবাদ।
নাজমুল ভাই, আপনাকেও ধন্যবাদ।
আমার মত ডিজিটাল মূর্খ ( আমি ২০০২ থেকে কম্পিউটার ইন্টারনেট ব্যবহার করি, তারপর ও এসব ব্যাপার এ আমার জ্ঞান নাই বললেই চলে) এর জন্য পোস্টটি বহুত উপকারি
দয়া করে আরও পোস্ট করবেন
good4nothingfellow ভাই এটা একটা কথা বললেন ????? আমি ও কিন্তু এতটা খুটি নাটি জানতাম না। পোস্ট টি লিখার জন্য ইন্টারনেট এ ঘাটা ঘাটি করতে গিয়ে জেনেছি 😉
এক কথাই অসাধারণ হয়েছে।
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ROWNOK ভাই।
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।আশা করছি এমন লিখা আরো পাব।
obtainable via most major fashion retail sites, plus the costs are genuinely obtainable.
OK36981 Oakley Sport Sunglasses Outlet http://www.noteutopia.us/ok36981-oakley-sport-sunglasses-outlet-p-413.html