ঘুম থেকে উঠে সকালে অনেকের দিনই শুরু হয় না এক কাপ গরম গরম চা না খেলে।আর শীতের সময় তো দিনে অনেকবারই চা খাওয়া পড়ে।তবে সেই চা যদি লিকার চা হয় তাহলে ভালো।কারণ চায়ের সঙ্গে দুধ মেশালেই এর সব গুণাগুণ নষ্ট হয়ে যায়।সম্প্রতি এক গবেষণায় এমনটাই জানিয়েছে গবেষকরা।
জার্মানির বার্লিন বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা দাবি করেছেন, লিকার চা রক্তনালির প্রসারণ ঘটায়। উচ্চরক্তচাপ ও হৃদরোগ নিয়ন্ত্রণের জন্য অত্যন্ত জরুরি এই রক্তনালির প্রসারণ।চায়ে থাকা ক্যাটেচিন রক্তনালির প্রসারণের জন্য দায়ী।দুধের মধ্যে থাকে ক্যাসেইন।এটি ক্যাটেচিনকে বাধা দেয়।ফলে চায়ে দুধ মেশালে চায়ের রক্তনালী প্রসারণের ক্ষমতা পুরোপুরি চলে যায়।
মার্কিন কৃষি দফতরের গবেষকরা দাবি করেন, চায়ের প্রভাবে কোষ থেকে সাধারণের তুলনায় ১৫ গুণ বেশি ইনসুলিন বের হয়।এটি ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে অত্যন্ত জরুরি।কিন্তু চায়ে দুধ মেশালে এই ইনসুলিন নির্গমনের হার কমতে থাকে। যদি ৫০ গ্রাম দুধ মেশানো হয়ে থাকে, তাহলে ইনসুলিনের নির্গমন শতকরা ৯০ শতাংশ কমে যায়।
ওজন নিয়ন্ত্রণেও লিকার চায়ের জুড়ি নেই।দুধ-চিনি ছাড়া লিকার চায়ে থাকে ২ ক্যালরি।১ চামচ চিনিসহ লিকার চায়ে থাকে ১৬ ক্যালরি।১ চামচ চিনি ও দুধসহ চায়ে থাকে ২৬ ক্যালরি।লিকার চায়ে হার্ট সুস্থ থাকে।ক্যান্সার প্রতিরোধ করে।রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। মুখের ক্যান্সার প্রতিরোধ করে।
জার্মানির বার্লিন বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা দাবি করেছেন, লিকার চা রক্তনালির প্রসারণ ঘটায়। উচ্চরক্তচাপ ও হৃদরোগ নিয়ন্ত্রণের জন্য অত্যন্ত জরুরি এই রক্তনালির প্রসারণ।চায়ে থাকা ক্যাটেচিন রক্তনালির প্রসারণের জন্য দায়ী।দুধের মধ্যে থাকে ক্যাসেইন।এটি ক্যাটেচিনকে বাধা দেয়।ফলে চায়ে দুধ মেশালে চায়ের রক্তনালী প্রসারণের ক্ষমতা পুরোপুরি চলে যায়।
মার্কিন কৃষি দফতরের গবেষকরা দাবি করেন, চায়ের প্রভাবে কোষ থেকে সাধারণের তুলনায় ১৫ গুণ বেশি ইনসুলিন বের হয়।এটি ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে অত্যন্ত জরুরি।কিন্তু চায়ে দুধ মেশালে এই ইনসুলিন নির্গমনের হার কমতে থাকে। যদি ৫০ গ্রাম দুধ মেশানো হয়ে থাকে, তাহলে ইনসুলিনের নির্গমন শতকরা ৯০ শতাংশ কমে যায়।
ওজন নিয়ন্ত্রণেও লিকার চায়ের জুড়ি নেই।দুধ-চিনি ছাড়া লিকার চায়ে থাকে ২ ক্যালরি।১ চামচ চিনিসহ লিকার চায়ে থাকে ১৬ ক্যালরি।১ চামচ চিনি ও দুধসহ চায়ে থাকে ২৬ ক্যালরি।লিকার চায়ে হার্ট সুস্থ থাকে।ক্যান্সার প্রতিরোধ করে।রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। মুখের ক্যান্সার প্রতিরোধ করে।