মার্ক জাকারবার্গ নাকি সম্প্রতি প্রযুক্তি কোম্পানির সিইও এর চেয়ে বরং অনেক বেশি একজন রাষ্ট্রীয় কর্তাব্যক্তির মতো আচরণ করছেন।
২০১৭ সালে এই ফেসবুক প্রতিষ্ঠাতার ব্যক্তিগত লক্ষ্য হলো যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে সফর করা এবং দেশটির প্রতিটি অঙ্গরাজ্যের লোকের সঙ্গে কথা বলা।তার এই কর্সূচি অনেকটা একটি রাজনৈতিক প্রচারণা অভিযানের মতোই মনে হচ্ছে।
সম্প্রতি তিনি স্বীকার করেছেন, তিনি আর নাস্তিক নেই এবং তিনি ধর্মকে খুবই গুরুত্বপূর্ণ।একটি বিষয় হিসেবে দেখেন।
২০১৬ সালের শুরুর দিকে তিনি ফেসবুকের বোর্ডকে একটি প্রস্তাব পাস করতে বলেন।ঐ প্রস্তাবে বলা হয় তিনি যদি ফেসবুক ছেড়ে দুই বছরের জন্যও সরকারি দায়িত্ব পালনে যান তখনও কোম্পানির ভোটিং কন্ট্রোল তার হাতেই থাকবে।
এছাড়া সরকারি দায়িত্ব পালনে মার্ক জাকারবার্গের আগ্রহের বিষয়টি ফেসবুক সিওও শেরিল স্যান্ডবার্গের একটি ইমেইলেও প্রকাশিত হয়।২০১৫ সালের আগস্টে হিলারির প্রচারণা চেয়ারম্যান জন পডেস্টাকে ইমেইলটি করেন শেরিল।
উইকিলিকস ওই ইমেইলটি ফাঁস করে।এতে শেরিল স্যান্ডবার্গ জন পডেস্টাকে জাকারবার্গের সঙ্গে দেখা করতে বলেন। এতে শেরিল আরো বলেন, জাকারবার্গ লোকের সঙ্গে সাক্ষাৎ করছেন তার বিশ্বপ্রেম এবং সামাজিক তৎপরতার পরবর্তী পদক্ষেপ সম্পর্কে শেখার জন্য।সে বছরেরই শেষদিকে জাকারবার্গ তার দাতব্য তহবিল চান জাকারবার্গ ইনিশিয়েটিভ গঠনের ঘোষণা দেন।